
অপরাজিতা :
নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন
বিস্তারিত পড়ুন
নারী উন্নয়নের বিভিন্ন সূচকে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে নারীর প্রবিশোধিকার এবং অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে নারীর অংশগ্রহণ ও অবদানের মাত্রা ক্রমসম্প্রসারশীল। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও জলবায়ু পরিবর্তন জনিত ঝুঁকি হ্রাস ও সক্ষমতা বৃদ্ধি কর্মকান্ডে নারীর অংশগ্রহণও খুবই আশাপ্রদ।

নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন
নারী উন্নয়নের বিভিন্ন সূচকে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে নারীর প্রবিশোধিকার এবং অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে নারীর অংশগ্রহণ ও অবদানের মাত্রা ক্রমসম্প্রসারশীল। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও জলবায়ু পরিবর্তন জনিত ঝুঁকি হ্রাস ও সক্ষমতা বৃদ্ধি কর্মকান্ডে নারীর অংশগ্রহণও খুবই আশাপ্রদ।

নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন
নারী উন্নয়নের বিভিন্ন সূচকে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে নারীর প্রবিশোধিকার এবং অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে নারীর অংশগ্রহণ ও অবদানের মাত্রা ক্রমসম্প্রসারশীল। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও জলবায়ু পরিবর্তন জনিত ঝুঁকি হ্রাস ও সক্ষমতা বৃদ্ধি কর্মকান্ডে নারীর অংশগ্রহণও খুবই আশাপ্রদ।

নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন
নারী উন্নয়নের বিভিন্ন সূচকে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে নারীর প্রবিশোধিকার এবং অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে নারীর অংশগ্রহণ ও অবদানের মাত্রা ক্রমসম্প্রসারশীল। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও জলবায়ু পরিবর্তন জনিত ঝুঁকি হ্রাস ও সক্ষমতা বৃদ্ধি কর্মকান্ডে নারীর অংশগ্রহণও খুবই আশাপ্রদ।

নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন
নারী উন্নয়নের বিভিন্ন সূচকে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে নারীর প্রবিশোধিকার এবং অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে নারীর অংশগ্রহণ ও অবদানের মাত্রা ক্রমসম্প্রসারশীল। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও জলবায়ু পরিবর্তন জনিত ঝুঁকি হ্রাস ও সক্ষমতা বৃদ্ধি কর্মকান্ডে নারীর অংশগ্রহণও খুবই আশাপ্রদ।

নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন
নারী উন্নয়নের বিভিন্ন সূচকে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে নারীর প্রবিশোধিকার এবং অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে নারীর অংশগ্রহণ ও অবদানের মাত্রা ক্রমসম্প্রসারশীল। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও জলবায়ু পরিবর্তন জনিত ঝুঁকি হ্রাস ও সক্ষমতা বৃদ্ধি কর্মকান্ডে নারীর অংশগ্রহণও খুবই আশাপ্রদ।

নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন
নারী উন্নয়নের বিভিন্ন সূচকে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে নারীর প্রবিশোধিকার এবং অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে নারীর অংশগ্রহণ ও অবদানের মাত্রা ক্রমসম্প্রসারশীল। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও জলবায়ু পরিবর্তন জনিত ঝুঁকি হ্রাস ও সক্ষমতা বৃদ্ধি কর্মকান্ডে নারীর অংশগ্রহণও খুবই আশাপ্রদ।
অপরাজিতা সম্পর্কে
নারী উন্নয়নের বিভিন্ন সূচকে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে নারীর প্রবিশোধিকার এবং অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে নারীর অংশগ্রহণ ও অবদানের মাত্রা ক্রমসম্প্রসারশীল। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও জলবায়ু পরিবর্তন জনিত ঝুঁকি হ্রাস ও সক্ষমতা বৃদ্ধি কর্মকান্ডে নারীর অংশগ্রহণও খুবই আশাপ্রদ। এত ইতিবাচক অর্জন সত্তে¡ও এবং জাতীয় পর্যায়ে নারীর রাজনৈতিক উপস্থিতি অনেক দেশের তুলনায় অগ্রগামী হলেও সামগ্রিক বিবেচনায় রাজনৈতিক কর্মকান্ড, বিভিন্ন পর্যায় ও স্তরের রাজনৈতিক কাঠামোতে নারীর অংশগ্রহণ লক্ষণীয় ভাবে কম।
সাংবিধানিকভাবে নারী পুরুষ নির্বিশেষে বাংলাদেশের সকল নাগরিক নির্বাচন করার এবং নির্বাচিত হবার অধিকারী। তত্বগত এবং আইন দৃষ্টিকোণ থেকে এটি সঠিক হলেও রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় নারীর অংশগ্রহণ এখানো কাংখিত মাত্রায় তুলনায় অনেক কম। উপরোক্ত বাস্তব এবং সামজিক-সাংস্কৃতিক ও কাঠামোগত কারণে স্থানীয় ও অন্যান্য পর্যায়ে নারীর রাজনৈতিক অংশগ্রহণ এখানো পিছিয়ে রয়েছে।
এ সকল দুর্বলতা কাটিয়ে রাজনৈতিক ক্ষেত্রে নারীর ক্ষমতায়ন তথা রাজনৈতিক কর্ম প্রক্রিয়ায় নারীর অংশগ্রহণের মাত্রা ও কার্যকারিতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে ‘অপরাজিতা : নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন’ ইতোপূর্বে দুই পর্বে (২০১১-২০১৫ ও ২০১৫-২০১৭) বাস্তবায়িত হয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় নতুন ভাবে কর্মসূচী প্রণয়ন করা হয়েছে যার মাধ্যমে হেলভেটার সুইস ইন্টারকোঅপারেশন বাংলাদেশ-এর সমন্বয়ে সহযোগিতা সংস্থা খান ফাউন্ডেশন, ডেমোক্রেসিওয়াচ, প্রিপট্রাস্ট ও রূপান্তরের মাধ্যমে নির্বাচিত ১৬টি জেলা, ৬২টি উপজেলার ৫৪১টি ইউনিয়নে এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে।
বাংলাদেশের জনসংখ্যার অর্ধেক নারী। স্বাধীনতা-উত্তর নারী উন্নয়নের বিভিন্ন সূচকে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য বিশেষ করে প্রজনন স্বাস্থ্য ও অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে নারীর অংশগ্রহণ ও অবদানের মাত্রা ক্রমসম্প্রসারণশীল। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও জলবায়ু পরিবর্তন জনিত ঝুঁকি হ্রাস ও সক্ষমতা বৃদ্ধি কর্মকান্ডে নারীর অংশগ্রহণ খুবই আশাপ্রদ।
এত ইতিবাচক অর্জন সত্তে¡ও এবং জাতীয় পর্যায়ে নারীর রাজনৈতিক উপস্থিতি অনেক দেশের তুলনায় অগ্রগামী হলেও সামগ্রিক বিবেচনায় রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড, বিভিন্ন পর্যায় ও স্তরের রাজনৈতিক কাঠামোতে নারীর অংশগ্রহণ বেশ লক্ষ্যণীয়ভাবে কম। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই নারীর রাজনৈতিক অংশগ্রহণের বহিঃপ্রকাশ ঘটে ভোট প্রদানের মাধ্যমে- দীর্ঘ দিন পর পর। সাংবিধানিকভাবে নারী পুরুষ নির্বিশেষে বাংলাদেশের সকল নাগরিক নির্বাচন প্রক্রিয়ায় তথা নির্বাচন করার এবং নির্বাচিত হবার অধিকারী। তত্ত¡গত এবং আইনী দৃষ্টিকোণ থেকে এটি সঠিক হলেও রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় নারীর অংশগ্রহণ এখনো আকাংখিত মাত্রার তুলনায় অনেক কম।
উপরোক্ত বাস্তব এবং সামাজিক – সাংস্কৃতিক ও কাঠামোগত কারণে কি স্থানীয় কি অন্যান্য পর্যায়ে নারীর রাজনৈতিক অংশগ্রহণ এখনো পিছিয়ে রয়েছে। এ সকল দুর্বলতা কাটিয়ে রাজনৈতিক ক্ষেত্রে নারীর ক্ষমতায়ন তথা রাজনৈতিক কর্ম প্রক্রিয়ায় নারীর অংশগ্রহণের মাত্রা কার্যকারিতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে অপরাজিতা: নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন (১ম ও ২য় ফেজ ) কার্যক্রম নির্বাচিত এলাকাসমূহে বাস্তবায়িত হয়। তারই ধারাবাহিকতায় অপরাজিতা ৩য় ফেজ কর্মসূচী প্রণয়ন করা হয়েছে যার মাধ্যমে হেলভেটাস সুইস ইন্টারকোপারেশন বাংলাদেশ বিভিন্ন পার্টনার সংস্থার সহযোগিতায় নির্বাচিত ১৬ জেলা ও ৬২ উপজেলার এই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে।
প্রকল্পের লক্ষ্য- উদ্দেশ্য
এই প্রকল্পের সামগ্রিক উদ্দেশ্য হলো নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন এবং সরকারের বিশেষ করে স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন কাঠামোতে তাদের অংশগ্রহণের মাত্রা বিস্তৃতকরণ এবং কার্যকারিতা বৃদ্ধি করা।
অপরাজিতার প্রত্যাশিত ফলাফলসমূহ
- নির্বাচিতজেলাগুলিতে সম্ভাব্য ও নির্বাচিত নারী প্রতিনিধিরা কার্যকরভাবে স্থানীয় সরকারী প্রতিষ্ঠান এবং স্থানীয় শাসন ব্যবস্থায় অংশগ্রহন করবে।
- নির্বচিত জেলাগুলিতে গন্যমান্য ব্যাক্তি, পুরুষ ও স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলো স্থানীয় রাজিৈতক জীবনে নারীকে কার্যকর অন্তর্ভুক্ত করতে সহায়তা করবে।
- নীতিমালা এবং আইনী কাঠামো উন্নত করা ও প্রতিবন্ধকতার দিকে মনোযোগদেওয়ার মাধ্যমে জাতীয় পর্যায়ে উপদানগুলিকে বাধা দেওয়া ও সক্রিয় করার লক্ষ্যে নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন বৃদ্ধি পাবে।
উল্লেখিত প্রত্যাশিত ফলাফলসমূহ অর্জনের লক্ষ্যে যেসব কাজ করা হবে, সেগুলির মধ্যে রয়েছে :
- ১। বর্তমানে নির্বাচিত (সাধারণ আসন ও সংরক্ষিত) নারী সদস্য এবং তাদের পুরুষ সহকর্মীদের দক্ষতা ও সামর্থ্য বৃদ্ধি করে স্থানীয় সরকারের কার্যকারিতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখা।
- ২। স্থানীয় সরকারের পুরুষ সদস্যদের জেন্ডার বিষয়ক সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে নারী সদস্যদের প্রাপ্ত গুরুত্ব, সম্মান লাভ করে সফলভাবে কাজ করার পরিবেশ সৃষ্টিতে সহায়তা করা।
- ৩। স্থানীয় সরকারের সাথে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ও মন্ত্রণালয়ের সাথে সহযোগিতা, নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার মাধ্যমে নির্বাচিত নারী প্রতিনিধি ও ভবিষ্যতে প্রতিনিধি হওয়ার যোগ্য তেমন নারীদের যোগ্যতা সামর্থ্য বৃদ্ধি করা।
- ৪। স্থানীয় পর্যায়ে উপস্থিত রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে অ্যাডভোকেসি করা যাতে নারীরা যথাযথ অংশগ্রহণের সুযোগ পায় এবং তাদের কার্য পরিচালনায় নারীবান্ধব পরিবেশ তৈরি করা।
- ৫। নারীরা বিশেষ করে দরিদ্র নারীরা যাতে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারে সেজন্যে রাজনৈতিক দল ও নির্বাচন কমিশন, পার্লামেন্টের সদস্য, মহিলা বিষয়ক মন্ত্রণালয় ইত্যাদির সাথে অ্যাডভোকেসি করা।
- ৬। নারীর রাজনৈতিক অংশগ্রহণ পরিসর বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে ফোরাম গড়ে তোলা এবং অনান্য স্টকেহোল্ডাররে সাথে জোট ও নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার মাধ্যমে নারীর অংশগ্রহণের পথে প্রতিবন্ধকতা দূরীকরণের জন্য এ্যাডভোকেসী করা।
অপরাজিতা কারা ?
‘অপরাজিতা’ শব্দের অর্থ হচ্ছে যে পরাজয় মানে না, পরাভব মানে না। সহজ কথা হচ্ছে এগ্রিয়ে যাবার জন্য যে নিরন্তর সংগ্রাম করে এবং এগিয়ে যায়।
যারা দরিদ্র ও সুবিধা বঞ্চিতদের অধিকার আদায়ে সহায়তা করে। যারা ক্ষমতা কাঠামোর সিদ্ধান্ত গ্রহন প্রক্রিয়ার সাথে নিজেদের যুক্ত করার মাধ্যমে স্থানীয় সরকারের সেবাসমূহকে জেন্ডার সংবেদনশীল ও জনমূখী করার মাধ্যমে তৃনমূল পর্যায়ে দরিদ্র ও অবহেলিত জনগোষ্ঠীর কাছে সেবা ও তথ্য পৌঁছে দেয়ার মাধ্যমে নিজেদের নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে।